শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৫ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
ভূমিকম্প আঘাত : নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা ,আহত ওনিহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদানে সরকারের প্রতি আহবান ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক ভূমিকম্প থেকে রক্ষায় সরকারের এখনই জরুরি করণীয় ঠিক করা উচিত: জাহিদ হোসেন ভূমিকম্পের ক্ষতিরোধে ৬ উদ্যোগ নেবে জামায়াত: ব্যারিস্টার আরমান সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া ‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’ এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিক বলেছেন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো শাখায় লাগা ভয়াবহ আগুনের সূত্রপাত ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে হতে পারে বলে আমাদের ধারণা। তবে বিষয়টি তদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।

মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকালে কুর্মিটোলায় বেবিচক সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই ধারণার কথা জানান।

মোস্তফা মাহমুদ সিদ্দিক বলেন, ১৮ অক্টোবর আনুমানিক দুপুর ২টা ১৫ মিনিটের দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইমপোর্ট কার্গো টার্মিনালে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে।

প্রথমে আমরা টাওয়ার থেকে ধোঁয়া দেখতে পাই। সঙ্গে সঙ্গে আমাদের অভ্যন্তরীণ ফায়ার সার্ভিসসহ আমরা ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। ধারণা করা হচ্ছে, আগুনের সূত্রপাত হয় ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে। আগুনটা খুবই ভয়াবহ ছিল।
তারপর আল্লাহর কাছে শুকরিয়া কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি।তিনি বলেন, আমাদের সবার প্রচেষ্টা ছিল আগুন যাতে ইমপোর্ট কার্গো টার্মিনালের বাইরে না যায়। কারণ এর উত্তর পাশে বিমানের মেইনটেনেন্সের হ্যাঙার ছিল, দক্ষিণ পাশে আমাদের মূল টার্মিনাল বিল্ডিং ছিল। সেখানে আগুন ছড়িয়ে পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতো।

 বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ৩০ সেকেন্ডের ভেতর আমাদের নিজস্ব ফায়ার ফাইটাররা ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পাশাপাশি আমরা ঢাকা শহরের অন্যান্য ফায়ার স্টেশনগুলো থেকে সহযোগিতা চাওয়া শুরু করি। ২০ মিনিটের মধ্যে বিমান বাহিনীর দুটি ঘাঁটি থেকে চারটি আগুন নেভানোর গাড়ি আসে।

পরে নৌ-বাহিনী থেকেও একটি আগুন নেভানোর গাড়ি পাঠানো হয়। সেনাবাহিনী বাইরে ক্রাউড কন্ট্রোলের দায়িত্ব পালন করেছে।

পুলিশ বাহিনীও বাইরে অনেক সাপোর্ট দিয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০টি বেশি ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি এই আগুন নির্বাপণে কাজ করে।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved bijoykantho© 2025