শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৪৫ পূর্বাহ্ন
শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত ১০টায় বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটের সামনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
আগুন নেভাতে দেরি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি বলেন, আসলে আগুন নেভাতে এসে সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল বাতাস। যেহেতু এটা খোলা জায়গা, প্রচুর বাতাস ছিল।
তিনি আরও বলেন, যে জায়গায় আগুনের ঘটনা, এটা হচ্ছে আমদানি কার্গো রাখার জায়গা, আনুমানিক ৪০০ গজের মতো জায়গা। যেখানে খোলা জায়গায় এবং বদ্ধ জায়গায় বা বিভিন্ন স্টোরে বিভিন্ন মালামালগুলো রক্ষিত আছে এবং আমরা সেগুলোতে আগুন নেভানোর কাজ করেছি।
ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিয়ে তিনি বলেন, আমরা একদিকে আগুন নিভিয়েছি, আরেকদিকে আমরা জায়গা করে দিয়েছি জিনিসপত্র বের করে নিয়ে আসার জন্য। তো অনেক জিনিসপত্র আমরা দেখেছি বের করতে। এখন কী পরিমাণ, কতটুকু—এটা আসলে এই মুহূর্তে বলা সম্ভব না। কিন্তু কিছু কিছু জিনিসপত্র বের হয়েছে।
এদিকে, কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার কারণে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল ছয় ঘণ্টার জন্য বন্ধ ছিল। রাত ৯টা ৬ মিনিটে দুবাই থেকে আগত ফ্লাইট দুবাইয়ের একটি বিমান অবতরণ করার মাধ্যমে বিমানবন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়।