সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ১০:১০ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
তামিমের সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছে পরিবার ও বিসিবি ইতেকাফের সময় প্রয়োজনীয় বেচাকেনা করা যাবে? অস্ট্রেলিয়া থেকে অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরাতে চুক্তি সই আওয়ামী লীগের মধ্যে পরিবর্তনের লক্ষণ নেই: এবি পার্টির চেয়ারম্যান সব জায়গা থেকে শেখ পরিবারের নামফলক মুছে ফেলতে হবে: অলি আহমদ যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বাধীনতা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের শেখ হাসিনা রাইফেল দিয়ে ইতিহাস পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন : রিজভী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চায় শহীদ পরিবারের সদস্যরা তামিম ইকবালের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন প্রধান উপদেষ্টা এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রের আশপাশে ১৪৪ ধারা, কোচিং বন্ধসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা

চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের সন্ধান: মহামারির শঙ্কায় বিজ্ঞানীরা

মানুষের মধ্যে ছড়াতে পারে এমন নতুন একটি করোনা ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেছে চীনে। এইচকেইউ৫-কোভ-২ নামের এই ভাইরাসের সঙ্গে মহামারি ভাইরাসের বেশ মিল রয়েছে। এতে শঙ্কা দেখা দিয়েছে, মাত্র দুই বছর আগে শেষ হওয়া কোভিডের পর আরেকটি মহামারির কবলে পড়তে পারে বিশ্ব।

চীনের উহানের ‘ইনস্টিটিউ অব ভাইরালজি’ নতুন স্ট্রেনটি বাঁদুরের মধ্যে পেয়েছেন।

এছাড়া এটির সঙ্গে মার্সের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। মার্স করোনা ভাইরাস বেশ শক্তিশালী একটি ভাইরাস, যেটিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের চার ভাগের তিন ভাগই মারা যায়। 

নতুন করোনা ভাইরাসটির সন্ধান দিয়েছেন সংক্রামকবিদ শি ঝেংলি। করোনা ভাইরাস নিয়ে কাজ করেন বলে তিনি ‘ব্যাটওমেন’ নামে পরিচিত।

নতুন ভাইরাসটির বিস্তারিত তথ্য একটি বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশ করেছেন তিনি। 

গবেষণায় দেখা গেছে এইচকেইউ৫-কোভ-২ নামের নতুন ভাইরাসটি মানুষের কোষে এমনভাবে প্রবেশ করে যেমনটি করত কোভিড-১৯। সংক্রামকবিদ শি ঝেংলি জানিয়েছেন, এই ভাইরাসটিতে মানুষের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি।

মার্স হলো শ্বাসযন্ত্রের একটি সংক্রামক রোগ।

যা প্রাণী থেকে মানুষে এবং মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়। এটির কারণে জ্বর, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, বমি হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি প্রাণহানির কারণও হতে পারে। 

যুক্তরাষ্ট্রের এখন পর্যন্ত মার্স ভাইরাসে মাত্র দুইজন আক্রান্ত হয়েছেন। দু’জনের দেহে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল ২০১৪ সালের মে মাসে।

এবং তারা দুজনই মধ্যপ্রাচ্যে ছিলেন। এই ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন নেই। 

নতুন এইচকেইউ৫-কোভ-২ ভাইরাসটি মারবেকোভাইরাস পরিবারের একটি জীবাণু। মারবেকোভাইরাস পাওয়া গেছে মিঙ্ক এবং প্যাঙ্গোলিন নামের দুটি প্রাণীর মধ্যে। ধারণা করা হয় এই প্রাণীর মাধ্যমে বাঁদুর ও মানুষের মধ্যে ভাইরাসটি আসে।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2024